# | শিরোনাম | স্থান | কিভাবে যাওয়া যায় | যোগাযোগ |
---|---|---|---|---|
১ | আশারতলী চা বাগান |
আশারতলী, চাকঢালা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান। |
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর হতে আনুমানিক ৭ কিলোমিটার দূরবর্তী দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তবর্তী আশারতলী গ্রামে যেতে হবে। সড়কপথে আশারতলী হতে পাহাড়ী আঁকাবাঁকা কাঁচা রাস্তা আরোহন শেষে আশারতলী চা বাগান যাওয়া যাবে। গাইড অথবা স্থানীয় জনসাধারণের কাছ থেকে আশারতলী হতে চা বাগানে যাওয়ার রাস্তার ধারণা নিতে পারবেন। |
|
২ | উপবন পর্যটন কেন্দ্র |
নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান পার্বত্য জেলা। |
দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলায় রামু বাইপাস আসতে হবে প্রথমে। এরপর সড়কপথে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় আসা যাবে। নাইক্ষ্যংছড়ি স্টেশনে নামার পর রিকশায় করে বা পায়ে হেঁটে পর্যটন লেকে পৌঁছাতে পারবেন। কক্সবাজার জেলা সদর থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার দূরত্ব ৩২ কি.মি. এবং রামু উপজেলা হতে ১২ কি.মি। |
|
৩ | চাকঢালা সীমান্ত ঝর্ণা |
চাকঢালা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান পার্বত্য জেলা। |
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর হতে চাকঢালা বাজার হয়ে হামিদিয়া পাড়া পর্যন্ত গাড়িযোগে। হামিদিয়া পাড়া হতে পাঁয়ে হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছতে পারবেন। বিকল্প হিসেবে ঘুমধুম ইউনিয়নের মংজয়পাড়া থেকেও আসা যাবে। বরইতলী ট্রেইলের নিকটবর্তী হওয়ায় একই সাথে বেশ কয়েকটি মৌসুমী ঝর্না এক্সপ্লোর করা যাবে। স্থানীয় গাইডের সহযোগিতা নিতে পারেন। সীমান্ত এলাকা হওয়ায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট এরিয়াতে দায়িত্বরত বিজিবির অনুমতি নিয়ে আসতে হবে। |
|
৪ | তাইরাং ঝর্ণা |
চাকঢালা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান পার্বত্য জেলা। |
চাকঢালা বাজার হতে দক্ষিণ দিকে প্রায় ২ কি.মি. পাহাড়ি রাস্তা ধরে পাঁয়ে হাটা পথ। |
|
৫ | প্রাণিসম্পদ গবেষণা কেন্দ্র |
বিছামারা, নাইক্ষ্যংছড়ি |
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর হতে ১.৫ কিলোমিটার পূর্ব দিকে নাইক্ষ্যংছড়ি-চাকঢালা সড়কে বিছামারা নামক স্থানে অবস্থিত। যে কোন পরিবহনে উক্ত স্থানে যাতায়াত করা যাবে। |
|
৬ | বরইতলী ফাত্রাঝিরি ঝর্ণা |
ঘুমধুম ইউনিয়নের বরইতলী-মংজয় পাড়া গ্রাম থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার পূর্বে |
বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বরইতলী-মংজয় পাড়া গ্রাম থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার পূর্বে তিনটি প্রকৃতিক ঝর্ণার সন্ধান মিলেছে। এই ট্রেইলটিকে বরইতলী ট্রেইল (Boroitoli Trail) বলা হয় যা অনেকের কাছে বরইতলী ফাত্রাঝিরি ঝর্ণা নামেও পরিচিত। পাতাবাড়ি – বরইতলী আঁকাবাঁকা রাস্তা দিয়ে সিএনজি /টমটম ( ব্যাটারি চালিত গাড়ি) বরইতলী নামক স্থানে নামবেন। স্টেশনের দক্ষিণ দিকের রাস্তায় হাঁটা শুরু করবেন। ১০ মিনিট হাঁটার পর একটা ব্রিজ পার হয়ে তার পূর্বদিকের বৌদ্ধমন্দির, ভাবনাকেন্দ্র বিহারের পাশ দিয়ে লেবু বাগানের দিকে হাঁটা শুরু করবেন। এরপর দেখতে পাবেন ঝিরিপথ। ঝিরিপথ বেয়ে সাবধানতায় হাঁটা শুরু করবেন। ২-৩ ঘন্টা হাঁটার ( ঝিরিপথের পানির উপর নির্ভর) পর দুটি পৃথক স্থানে ও তিনটি একই স্থানে দেখবেন। |
|
৭ | সোনাইছড়ি সানসেট পয়েন্ট/শৈলচূড়া/দূরবীন |
জারুলিয়াছড়ি (ছবিতে ড্রোন ভিউ) |
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর হতে সোনাইছড়ি ইউনিয়ন যাতায়াতের রাস্তা জারুলিয়াছড়ি এলাকার পাহাড়ী অংশে অবস্থিত। ফোর হুইল ড্রাইভ আছে এমন বাহন ও মটর সাইকেলযোগে আসা যাবে। দুর্ঘটনা এড়াতে অনভিজ্ঞ চালককে নিরুৎসাহিত করা হলো। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস